নাজমুল ইসলাম, নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
সরকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধের নির্দেশ দিলেও কোচিং সেন্টার বন্ধ করেননি বাণিজ্যিকভাবে কোচিং সেন্টার পরিচালনাকারীরা। এতে করে ঝুঁকিমুক্ত হতে পারছেন না কেউই। নবীগঞ্জ শহরের স্কুল,কলেজ বন্ধ হলেও এখনও বন্ধ হয়নি কোচিং সেন্টারগুলো।শহরে লুকিয়ে লুকিয়ে কোচিং সেন্টার। আইনের পরোয়া না করে পড়াচ্ছেন শিক্ষকরা। প্রতিদিনের মত এখনও শিক্ষকরা ছাত্র – ছাত্রীদের বাধ্য করাচ্ছেন কোচিং সেন্টারে আসার জন্য।এতে করে করোনাভাইরাসের সম্মুখীন হতে পারেন শিক্ষার্থীরা।সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘন করে চলছে এসব কোচিং সেন্টারগুলো।প্রশাসনের চোখ আরাল করেই চলে। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে অবৈধ কোচিং সেন্টার গুলো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানাযায়, তাদেরকে বলা হয়েছে সকাল সকাল কোচিংয়ে আসতে স্কুল ড্রেস ছাড়া শুধু খাতা ও কলম নিয়ে প্রশাসনের চোখ আরাল করে।শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, করোনাভাইরাসের কারণে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। শিক্ষার্থীদের বাড়িতে রাখতে হবে। এ সময়ের মধ্যে কোচিং সেন্টারও বন্ধ রাখতে হবে। কোনোভবে শিক্ষার্থীদের বাড়ির বাইরে রাখা যাবে না।গত সোমবার (১৬ মার্চ) মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।দীপু মনি আরো বলেন, সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত। মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গ্রীষ্মের ছুটি, রোজার ছুটির সঙ্গে প্রয়োজনে এ ছুটিকে সমন্বয় করা হবে। তখন ছুটি কমে আসতে পারে।তিনি জানান, ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ মার্চ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। এ ব্যাপারে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সাদেক হুসেন বলেন,আমার এ বিষয়ে জানা ছিলনা,আমি তদন্ত মূলক ব্যাবস্থা নিব।
ইনাম/সময়নিউজবিডি টুয়েন্টিফোর।
Leave a Reply